রাজডক - Rajdoc
Banolata-2023-03-09.gif
Banolata-2024-03-09.gif

ডাঃ এর সিরিয়াল দিন

কৃমির ওষুধ খাওয়ার নিয়ম কি ?
Share on

১৪-০৫-২০২৪

কৃমির ওষুধ খাওয়ার নিয়ম কি ?

দুই বছরের পর থেকে সবার জন্য কৃমির ওষুধের ডোজ একই অর্থাৎ আপনি যে পরিমাণ ওষুধ খাবেন আপনার আড়াই বছরের শিশুও একই পরিমাণ ওষুধ খাবে। তাই এ নিয়ে বিভ্রান্ত হবেন না। বাড়ির সবার এক সঙ্গে কৃমির ওষুধ খাওয়া উচিত, এতে ক্রিমি থেকে সহজে রক্ষা পাওয়া যায়। সুস্থ মানুষ বা শিশুরা যদি চার থেকে পাঁচ মাস পর পর কৃমির ওষুধ খান তবে কোনো ক্ষতি হয় না। আজকাল দুই বছরের কম বয়সের শিশুদেরও কৃমির ওষুধ খাওয়ানো যায়, তবে তার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। শিশু সুতা কৃমি বাদে অন্য কৃমিতে আক্রান্ত হলে মেবেনডাজল ১০০ মিলিগ্রামের একটি বড়ি ১২ ঘণ্টা পরপর তিন দিন বা অ্যালবেনডাজল ৪০০ মিলিগ্রাম একটা বড়ি বা পিপেরাজিন ৪ গ্রাম একটি বড়ি খাওয়াতে হবে। সুতা কৃমি হলে মেবেনডাজল ১০০ মিলিগ্রাম বা অ্যালবেনডাজল ৪০ মিলিগ্রাম বা পিপেরাজিন ৪ গ্রাম একটি বড়ি খাওয়াতে হবে।

এর দুই সপ্তাহ পর আরও একটি বড়ি খাওয়াতে হবে। যেকোনো সময়ই খাওয়ানো যায়, এতে শিশুর কোনো ক্ষতি হয় না। জেনে রাখা ভালো, বিভিন্ন জাতের কৃমি শিশুদের শরীরে নানা বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। শিশুদের কৃমির লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে-খাওয়ার অরুচি, আয়রনের ঘাটতি ও রক্তশূন্যতার জন্য দুর্বলতা, বৃদ্ধি ব্যাহত হওয়া এবং অপুষ্টিতে ভোগা, পেট ফাঁপা, ডায়রিয়া। কৃমির কারণে অ্যালার্জি, চুলকানি, শ্বাসকষ্ট, কফ-কাশি হতে পারে।

এই পাতাটি ২১৭বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য প্রবন্ধ



যোগাযোগ
প্যারামেডিকেল রোড
লক্ষ্মীপুর, রাজশাহী
Email: info@rajdoc.com